ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বৈধ উপায় অবলম্বন করে অনলাইন ইনকাম

আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন এবং আপনি সৎ পথে খুব সহজেই অনলাইনে ইনকাম করতে চান কিন্তু বুঝতে পারছেন না যে কিভাবে করবেন তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি।

ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বৈধ উপায় অবলম্বন করে অনলাইন ইনকাম

যদি আপনি একজন স্টুডেন্ট হয়ে অনলাইনে ইনকাম করতে চান তাহলে, অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়বেন। কেননা আজকে আমরা আলোচনা করব যে একজন স্টুডেন্ট কি কি উপায়ে এবং কিভাবে তারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারে।

পোস্ট সূচিপত্র:

ভূমিকা

আপনারা অবশ্যই জানেন যে, একজন স্টুডেন্ট বিভিন্ন উপায়ে অনলাইন থেকে খুব সহজে প্রচুর টাকা ইনকাম করছে এবং নিজের পড়াশোনার খরচ এবং অন্যান্য খরচ পারছে খুব সহজেই তারা বহন করতে পাডরছে। শুধু তাই নয় তারা তার মা-বাবার পাশে দাঁড়িয়ে তাদের সাহায্য করতে পারছে। এগুলো দেখার পরে এখন আপনিও যদি চান যে, আমিও ইনকাম করব নিজের খরচ নিজে বহন করব এবং মা-বাবার পাশে দাঁড়াবো তাহলে, এই পোস্টটি আপনার জন্য। অবশ্যই আপনারা আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়বেন এবং এই উপায়গুলো অনুসরণ করে খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন।

অনলাইনে কয় ধরনের উপায়ে ইনকাম করা যায় এবং কত টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা যায়

যারা ভাবছেন, অনলাইনে কয় ধরনের উপায়ে ইনকাম করা যায় কিংবা অনলাইনে ইনকাম করা গেলেও কত টাকা পর্যন্ত আমি ইনকাম করতে পারবো? তারা অবশ্যই এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়বেন তাহলেই আশা করছি বুঝতে পারবেন যে অনলাইনে কয় ধরনের উপায়ে ইনকাম করা যায় এবং কত টাকা পর্যন্ত আপনি ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়া আমি এখনই হালকা ধারণা দিয়ে দিচ্ছি বাকিটা আপনি সম্পূর্ণ পোস্ট পড়লে অবশ্যই জানতে পারবেন।

অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের উপায়ে ইনকাম করা যায় যেমন: ফ্রিল্যান্সিং শিখে, কোর্স বিক্রি করে, গেম খেলে, ব্লক তৈরি করে, ভিডিও বানিয়ে, বিভিন্ন ওয়েবসাইটে কাজ করে, নিজের তোলা ছবি বিক্রি করে ইত্যাদি আরো অনেক ধরনের উপায় অবলম্বন করে আপনারা খুব সহজেই অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন। বর্ণিত এ সকল কাজ করে আপনি মাসে খুব সহজেই ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।

এগুলো কিভাবে করবেন যদি জানতে চান তাহলে অবশ্যই বাকি পোস্টটুকু পড়বেন যার ফলে আপনি অনেক কিছু জানতে পারবেন এবং অনলাইনে খুব সহজেই টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সৎ পথে অনলাইন ইনকামের সকল ধরনের উপায়

বর্তমানে ছাত্র-ছাত্রীরা খুব সহজেই বৈধ উপায় অবলম্বন করে অর্থাৎ সৎ পথে অনলাইন থেকে মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারে এবং নিজেদের খরচ নিজেরাই বহন করতে পারবে তার সাথে সাথে নিজের পরিবারের পাশেও দাঁড়াতে পারবে যার ফলে তার বাবা-মার উপর থেকে চাপ একটু হলেও কমবে।

এমন অনেক স্টুডেন্ট কিংবা মানুষজন আছে যারা সৎপথে অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই টাকা উপার্জন করতে চাই। কিন্তু কিভাবে তারা সৎপথে অনলাইনের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করবে সেটা বুঝতে পারেনা বা সেই পথটা তারা খুঁজে পায় না। যদি আপনিও এরকম হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়বেন, যার ফলে আপনারা জানতে পারবেন যে কিভাবে ছাত্র-ছাত্রীরা বা যে কেউ সৎ পথে অনলাইনে ইনকাম করতে পারবে কোনরকম ঝামেলা ছাড়া। আর কথা বাড়াবো না তো চলুন দেখেনি যে কোন কোন উপায়ে সৎ পথে অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করা যাবে:

আরো পড়ুন: আপনার হাতে থাকা মোবাইলের ফোনের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

 ব্লগ তৈরি করে ইনকাম: “ফ্রিল্যান্সিং” নামটা অবশ্যই আপনারা শুনেছেন এবং আপনাদের অবশ্যই একটা ধারণা আছে যে ফ্রিল্যান্সিং করে মানুষ কতটুকু ইনকাম করতে পারে এবং এটা বৈধ কিনা। তাহলে আপনি চাইলে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং করে সৎ পথে অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন। একটি বিষয় রয়েছে সেটি হল ব্লগ তৈরি করা অর্থাৎ আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থাকে এবং সেখানে যদি আপনি কোন পোস্ট তৈরি করেন সেটাই হলো আপনার ব্লগ তৈরি করা।

তাছাড়া সে আর্টিকেলটি বা পোস্টটি যদি আপনি পাবলিশ করে দেন তাহলে আপনি বিভিন্নভাবে সেই পোস্ট থেকে ইনকাম পেতে পারেন যেমন: google এডসেন্সের মাধ্যমে পেতে পারেন, যে বিষয়ে পোস্ট লিখেছেন সেই বিষয়ে একটি ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে ছেড়ে দিও আপনি অনলাইনে ইনকাম পেতে পারেন, আপনার সেই পোস্টটি যদি এমন কোন সাইটের ব্যাপারে হয় যেখানে রেফার করার অপশন আছে তাহলে আপনি রেফার করে সেখান থেকেও একটি ইনকাম পেতে পারেন।

তাছাড়া আরও অনেক ধরনের উপায় আছে যেগুলো উপায় অবলম্বন করে আপনি সৎ পথে খুব সহজে অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন যা আমরা পরবর্তীতে আলোচনা করব।

আর্টিকেল লিখে ইনকাম: আপনি একজন ছাত্র হওয়ার পরেও যদি আপনার মোবাইলে কিংবা কম্পিউটারে খুব সহজে ৩০০০ এর কম বা বেশি সংখ্যক ওয়ার্ড এর একটি পোস্ট যদি লিখতে পারেন তাহলে, আপনার জন্য আর্টিকেল লিখে ইনকাম করা সবথেকে বেশি সহজ হবে এবং এর মাধ্যমে আপনি দ্রুত আপনার ইনকামটা শুরু করতে পারবেন।

যদি আপনার একটি ওয়েবসাইট না থাকে তাহলে আপনি অন্যদের ওয়েবসাইটে পোস্ট লিখেও খুব সহজেই টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এমনকি এরকম অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি আপনার লেখা আর্টিকেল সেলও দিতে পারেন এবং খুব সহজেই টাকা উপার্জন করতে পারেন। সেই সাইট গুলোর মধ্যে জনপ্রিয় তিনটে সাইটের নাম হল upwork, fiverr এবং freelancer এই তিনটি সাইটের মধ্যে আপনার লেখা আর্টিকেলটি বিক্রয় করতে পারেন এবং খুব সহজেই টাকা উপার্জন করতে পারেন।

যা একেবারেই অবৈধ নয়, তাই আপনারা সৎ পথে খুব সহজেই এখান থেকে অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম: বর্তমানে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনেক ছাত্র-ছাত্রীরা ইনকাম করছে। যেখানে কাজ করতে যান না কেন প্রত্যেকটা জায়গাতে এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর গুরুত্ব অপরিসীম। যারা এই এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারে তাদের বর্তমান ইনকাম যা হয় তার থেকে ২-৩ গুণ বেড়ে যায় এই এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে।

কেননা আপনি যে সাইটের কিংবা কোম্পানির প্রচার করবেন অর্থাৎ অন্যদের মাঝে শেয়ার করবেন আপনার বন্ধু-বান্ধব বা ইউজাররা আপনার মাধ্যমে আপনার দেওয়া সাইট কিংবা কোম্পানিতে কাজ করে, তাহলে তার মাধ্যমে সেই সাইট বা কোম্পানির যে লাভ হয় তা থেকে কিছু অংশ আপনাকে দেয় এত কষ্ট করে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে তাদের কোম্পানিতে সেই ব্যক্তিটিকে জয়েন করানোর জন্য। তাছাড়া এমন অনেক কোম্পানি আছে যে কোম্পানিতে কোন ব্যক্তি যদি আপনার মাধ্যমে জয়েন করে সেই কোম্পানি আপনাকে প্রতিমাসে একটা ইনকাম দেয়।

এমনকি এটিও অবৈধ নয়, এই এফিলিয়েট মার্কেটিং করেও আপনি সৎ পথে অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন। এমনকি এখান থেকে আপনি সৎ পথে যথেষ্ট পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারেন।

রিসেলিং করে ইনকাম: বর্তমানে ছাত্র-ছাত্রীরা রিসেলিং করে খুব সহজেেই টাকা উপার্জন করতে পারেন। এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে রিসেলিং আবার কি? রিসেলিং হলো অনলাইনের মাধ্যমে অন্যের প্রোডাক্ট বেশি দামে সেল করে ইনকাম করা, কি তাও বুঝতে সমস্য হচ্ছে...তাহলে চলুন এই বিষয়ে একটু বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

ধরুন, বাংলাদেশের জনপ্রিয় সাইট দারাজে আপনার এমন একটি পণ্য পছন্দ হলো যে পণ্যটি আপনি সবচেয়ে বেশি বিক্রয় করতে পারবেন এবং সেই পণ্যটি অন্যান্যদেরও খুব পছন্দ হবে। এখন আপনি সেই পণ্যটি ফেসবুকের মাধ্যমে, ইউটিউবের মাধ্যমে, আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রয় করলেন বেশি দামে অর্থাৎ পণ্যটির মূল্য ১০০ টাকা হলে আপনি বিক্রয় করলেন ২০০ টাকা দিয়ে এরকম করে।

এখন আপনার পোস্ট দেখে যদি কেউ সেই পণ্যটি আপনার কাছে অর্ডার করে এবং সেই অর্ডারের সময় আপনি তার কাছে থেকে সেই তথ্যসমূহ নিলেন যেই তথ্যগুলো দারাজে পণ্যটি কিনার সময় লাগে সেগুলো অর্থাৎ মোবাইল নাম্বার, অ্যাড্রেস এবং পণ্যের নাম (যদি আরও কিছু থাকে তাহলে সেগুলোও) এবং দারাজে জানিয়ে দিলেন যে এই পণ্যটি এই জায়গায় যাবে এতো টাকায় তাহলে আপনি যত টাকা বেশি দিয়ে পণ্যটি বিক্রয় করেছেন তত টাকা আপনি পেলেন যার ফলে দারাজের এবং আপনার উভয়েরই লাভ হলো। এটাই হলো রিসেলিং করে পণ্য বিক্রয় করা।

আর সবচেয়ে বড় কথা হলো যে এই কাজটা কোনো অবৈধ পথে যায় না তাই আপনি নিশ্চিন্তে এই ব্যাবসাটি বা রিসেলিং করতে পারেন।

অনলাইনে টিউটরি করিয়ে ইনকাম: বর্তমানে প্রায়ই সকল স্টুডেন্ট টিউটর বা প্রাইভেট পড়ায় যার ফলে তাদের পড়ারও ক্ষতি হয়না এবং টাকাও ইনকাম হয়। তবে বর্তমান ইন্টারনেটের যুগে আপনি একজন ছাত্র বা ছাত্রী হওয়ার পরেও অনলােইনের মাধ্যমে খুব সহজেই অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন আর শুনেই নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন যে এটা কোনো অবৈধ পথে ইনকাম না। তাই একজন ছাত্র হিসেবে আপনি চাইলে এই কাজটি করতে পারেন পড়ার কোনোরকম ক্ষতি ছাড়াই।

আপনার তোলা ছবি বিক্রয় করে ইনকাম: আপনি যদি একজন ছাত্র হন এবং খুব ভালো ছবি তুলতে পারেন, তাহলে আপনি হাই কোয়ালিটির ছবি খুব সুন্দর ভাবে তুলে ওয়েবসাইটে বা যে কাউকে সেল দিতে পারেন এবং সেখান থেকেও টাকা উপার্জন করতে পারেন। তার মধ্যে একটি ওয়েবসাইটের নাম হল Shutterstock এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি আপনার তোলা ছবিগুলো খুব সহজেই সেল দিতে পারেন এবং এখান থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন। যা অবৈধ নয়।

আরো পড়ুন: মোবাইল ফোন অতিরিক্ত ব্যাবহারের ফলে যা ঘটে

ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে ইনকাম: আপনি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করতে পারেন যেমন: আপনি আপনার পছন্দের যে কোন গেম খেলে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ছেড়ে দিতে পারেন, আপনি যে সকল বিষয়ের মাধ্যমে ইনকাম করেন সে সকল বিষয় সম্পর্কে একটি ভিডিও বানায় ইউটিউবে ছেড়ে দিতে পারেন, কোন ব্লগিং ভিডিও অর্থাৎ আপনার ঘোরা-ফেরা, হাঁটা-চলা, খাওয়া-দাওয়া, মজা করা, তাছাড়া আপনি কোন ফানি ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে ছেড়ে দিতে পারেন।

তাছাড়া আপনি যে বিষয়ে খুব দক্ষ বা খুব জানেন এরকম কোন বিষয় সম্পর্কে একটি ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে ছেড়ে দিতে পারেন। যে সকল বিষয়ে আলোচনা করা হলো এ সকল বিষয়ে কোনো ভিডিও বা কোন ব্লগ যদি আপনি ছাড়েন আপনি ইউটিউব চ্যানেলে তাহলে সেখানকার ওয়াচ টাইম এবং ভিউয়ার্স অনুযায় আপনাকে ইউটিউব থেকে একটি অর্থ প্রদান করা হবে যা আপনি সারা জীবনও পেতে পারেন। তাহলে আপনি বলতে পারেন ইউটিউব মার্কেটিং অর্থাৎ ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে ছেড়ে দেওয়া হলে আপনি সেখান থেকে একটি প্যাসিভ ইনকাম পেতে পারেন।

ইউটিউব মার্কেটিং এর সাথে ফ্রিল্যান্সিং এর সম্পর্ক: ইউটিউব মার্কেটিং এর সাথে ফ্রিল্যান্সিং এর গভীর সম্পর্ক রয়েছে। আপনি যদি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হন এবং আপনার একটি নিজের ওয়েব সাইট থাকে তাহলে, আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপনার ওয়েবসাইটের কথা উল্লেখ করে সেখানে সবাইকে নিয়ে যেতে পারেন এবং আপনার ওয়েবসাইটের ভিউয়ার্স বাড়াতে পারেন যার ফলে আপনি গুগল এডসেন্স থেকেও ইনকাম পাবেন এবং আপনার ওয়েবসাইট ও ইউটিউব চ্যানেল থেকে প্যাসিভ ইনকাম পাবেন।

তাছাড়া আপনি যদি কোন পণ্য বিক্রয় করতে চান কারো কাছে তাহলে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে সেটিও প্রচার করে দিতে পারেন।যার ফলে আপনার ভিউয়ার্স বা অন্যান্য মানুষ আপনার ভিডিও দেখে আপনার দেওয়া পণ্যটি ক্রয় করবে এবং আপনার সেই পণ্য থেকে এবং সেই কোম্পানি থেকে লাভ হবে যে কোম্পানির পণ্য আপনি বিক্রয় করেছেন। তাছাড়া আপনি বিভিন্ন কোর্স করিয়েও ইউটিউব থেকে দুই উপায় ইনকাম করতে পারেন।

প্রথমটি হল, ইউটিউব কোর্সের ভিডিও দেওয়ার মাধ্যমে আপনার ইউজার আপনার ভিডিও দেখবে যার ফলে আপনার ভিউয়ার বাড়বে এবং ওয়াচ টাইম বাড়বে যার ফলে ইউটিউব আপনাকে অর্থ দিবে এবং দ্বিতীয় টি হল, কোর্স বিক্রি করে। যা অবৈধ নয়।

কেন একজন স্টুডেন্ট অনলাইনে ইনকাম করবে

আপনাদের অনেকের মনে এই প্রশ্নটা আসতে পারে যে কেন আমি একজন স্টুডেন্ট হওয়ার পরেও আমি অনলাইনে ইনকাম করব, কি দরকার আমার অনলাইনে ইনকাম করার ইত্যাদির সকল প্রশ্নের উত্তর আজকে আমি আপনাদেরকে দিব।

একজন স্টুডেন্ট বিভিন্ন কারণে অনলাইনে ইনকাম করে যেমন: নিজের পরীক্ষার ফি, নিজের ভর্তি ফি ইত্যাদি নিজের সকল ধরনের খরচ বহন করতে এবং নিজের মা-বাবার পাশে দাঁড়ানোর জন্য একজন স্টুডেন্ট অনলাইনে ইনকাম করতে পারে। তাছাড়া একজন স্টুডেন্ট যদি এখনই একটা ইনকামের পথ তৈরি করে রাখে তাহলে, পরবর্তীতে তার পড়াশোনা যখন শেষ হবে তখন শুধুমাত্র চাকরির উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকতে হবে না। সে তখন অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবে খুব সহজে।

আরো পড়ুন: নিজেকে খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখার উপায়

সাধারণত এ সকল কারণেই একজন স্টুডেন্ট অনলাইনে ইনকাম করতে চায় অথবা অনলাইনে ইনকাম করতে পারবে বা করবে।

মতামত

আশা করছি আপনারা সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ার পরে সবকিছুই বুঝতে পেরেছেন যে, আপনার জন্য কোন ইনকাম টা করা ভালো হবে এবং কোনটা থেকে আপনি খুব দ্রুত এবং খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন। আমার মতে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং শিখে নেন কেননা আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং পারেন তাহলে এগুলো সব কয়টা কাজ আপনি একাই করতে পারবেন এবং আপনার পক্ষে মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করার কোন ব্যাপারই হবে না।

 আরেকটা কথা সেটা হলো, উপরে যেগুলো ইনকামের কথা বলা হয়েছে সবগুলো বৈধ অর্থাৎ সৎপথের ইনকাম এগুলোর মধ্যে একটা অবৈধ ইনকাম নয় তাই আপনারা নিশ্চিন্তে একজন ছাত্র হওয়ার পরেও এই ইনকাম গুলো করতে পারেন। যদি এই পোস্টে কোন জায়গায় ভুল দেখতে পান বা এই পোস্টের উপরে আপনার কোন পরামর্শ থাকলে অবশ্যই কমেন্টে কিংবা আমাদের যোগাযোগ পেইজে জানাবেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইউনিক আইটি ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। কেননা কমেন্ট চেক করা হয়।

comment url